আপনি যখন কোনো ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইট অথবা নিজের ওয়েবসাইট নিয়ে মার্কেটিং করতে যাবেন তখন আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের এসইও পজিশন, ওয়েবসাইটে ভিজিটর কোথা থেকে আসছে, ইউজার ট্রাকিং এবং অনেক ধরনের ডাটা আপনাকে রিসার্চ করতে হয় আপনার ওয়েবসাইট বা আপনার মার্কেটিং প্লান ইম্প্রুভ করার জন্য।
তার জন্য ওয়েবসাইট এর মাঝে বিভিন্ন ধরনের ট্রাকিং কোড বসাতে হয় যেমন গুগল এনালাইটিক্স, ফেসবুকের ইউজার ট্রাকিং করার জন্য ফেসবুক পিক্সেল, গুগল এডস এর ইউজার ট্রাকিং করার জন্য কনভার্শন ট্রাকিং এরকম আরো কয়েক ধরনের ট্রাকিং কোড আপনার ওয়েবসাইটে বসাতে হয়।
ট্রাকিং কোডগুলো মূলত বসানো হয় ওয়েবসাইটের হেডার সেকশনে এবং ট্রাকিং কোড গুলো জাভাস্ক্রিপ্ট কোড হয়ে থাকে।
আমরা সবাই জানি যখন কোন ইউজার আপনার ওয়েব সাইটে ঢোকার জন্য আসে তখন প্রথমেই ওয়েবসাইটের হেডার সেকশনটা লোড হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি হেডার সেকশনের মাঝে অনেকগুলো ট্রাকিং কোড বসান।
আপনি দেখবেন আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পীড বেড়ে দিয়েছে মানে আপনার ওয়েবসাইট টা স্লো কাজ করবে। আর ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড বেড়ে যাওয়া মানে ওয়েবসাইটের এসইও গুগোল রেংকিং থেকে ছিটকে পড়া।
আর কোন কমেন্টই কখনো চাইবে না তার ওয়েবসাইটটা শ্লো কাজ করুক।
এই অনেকগুলো ট্রাকিং কোড ম্যানেজমেন্ট করার জন্যই গুগল তৈরি করেছে গুগল ট্যাগ ম্যানেজার (Google Tag Manager)।
আপনি যদি শুধু গুগল ট্যাগ ম্যানেজার আপনার ওয়েবসাইটের সাথে কানেক্ট করতে পারেন তাহলে আপনাকে আর অতিরিক্ত ট্রাকিং কোড গুলো আপনার ওয়েবসাইটের মাঝে কানেক্ট করতে হবে না। বাকি আপনার যত ধরনের ট্রাকিং কোড আপনি শুধুমাত্র গুগোল ট্র্যাক ম্যানেজারে বসাবেন।
যেমন গুগল এনালাইটিক্স, ফেসবুকের ইউজার ট্রাকিং করার জন্য ফেসবুক পিক্সেল, গুগল এডস এর ইউজার ট্রাকিং করার জন্য কনভার্শন ট্রাকিং এবং অন্যান্য যেকোনো প্ল্যাটফর্মের ট্রাকিং কোড আপনি শুধু গুগল ট্যাগ ম্যানেজার (Google Tag Manager) বসালে হয়ে যাবে।
গুগল এডস এর জন্য গুগল ট্যাগ ম্যানেজার (Google Tag Manager) খুবই গুরুত্বপূর্ণ।